Ticker

6/recent/ticker-posts

ডিম খাওয়ার উপকারিতা | রাতে ডিম খাওয়া কি স্বাস্থ্যকর ?

 

ডিম খাওয়ার উপকারিতা | রাতে ডিম খাওয়া কি স্বাস্থ্যকর ?


Estimated read time1 min read

প্রতিদিন ডিম খেলে শরীরে একাধিক পুষ্টির ঘাটতি পূরণ হয়। অনেকে ডিমকে সুপারফুডও বলেন। বিষেশজ্ঞরা প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

Click Here : 24 Best Food Logo Services To Buy Online

ডিমে রয়েছে অনেকগুলো স্বাস্থ্য উপকারিতা।ডিম খেলে কিছু রোগ ভালো হয়ে যায়। একটি ডিমে ৭৫ ক্যালরি, ৫ গ্রাম চর্বি, ৬ গ্রাম প্রোটিন, ৬৭ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম, ৭০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম এবং ২১০ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল রয়েছে। এ ছাড়া ডিম ভিটামিন এ, ডি, এবং বি১২ এর একটি বড় উৎস। একটি ডিম সকালের নাস্তা বা রাতের খাবারের জন্য স্বাস্থ্যকর বিকল্প।

১. এটি উচ্চ কোলেস্টেরল, কিন্তু রক্তের কোলেস্টেরল বাড়ায় না। এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে খাদ্যের কোলেস্টেরল রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা বা হৃদরোগের ঝুঁকির উপর প্রভাব ফেলতে পারে না। ৭০ ভাগ মানুষের মধ্যে, কোলেস্টেরল খেলে রক্তের কোলেস্টেরল বাড়তে পারে না বা শুধুমাত্র হালকাভাবে বাড়তে পারে (যাকে ‘হাইপো রেসপন্ডার’ বলা হয়)। আর বাকি ৩০ ভাগ জনসংখ্যার মধ্যে (যাকে ‘হাইপার রেসপন্ডার’ বলা হয়), ডিম বা খাদ্যতালিকাগত কোলেস্টেরলের অন্যান্য উত্স রক্তের কোলেস্টেরলের বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। যাইহোক, পারিবারিক হাইপারকোলেস্টেরোলেমিয়া নামক জিন বহনকারিদের পরিমিত পরিমাণে ডিম খাওয়ার কথা বিবেচনা করা যেতে পারে।

২. ডিমে এইচডিএল মানে উচ্চ-ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন থাকে। ডিম খেলে হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি কম থাকে। এইচডিএল বাড়ানোর জন্য ডিম খাওয়া একটি দুর্দান্ত উপায়।

৩. ডিম কোলিনের ভালো উৎস। কোলিন হলো এমন একটি পুষ্টি যা বেশিরভাগ লোকই জানে না যে এর অস্তিত্ব রয়েছে, তবুও এটি একটি অবিশ্বাস্যভাবে গুরুত্বপূর্ণ পদার্থ এবং প্রায়শই বি ভিটামিনের সাথে যুক্ত। কোলিন কোষের ঝিল্লি তৈরি করতে ব্যবহৃত হয় এবং অন্যান্য বিভিন্ন ফাংশনের সাথে মস্তিষ্কে সংকেত অণু তৈরিতে ভূমিকা রাখে। একটি ডিম কোলিনের চমৎকার উৎস।

৪. ডিমে লুটেইন এবং জেক্সানথিন রয়েছে – অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা চোখের স্বাস্থ্যের জন্য প্রধান উপকারী। বার্ধক্যের একটি পরিণতি হল দৃষ্টিশক্তি খারাপ হয়ে যায়। বেশ কিছু পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা আমাদের চোখকে প্রভাবিত করতে পারে এমন কিছু ক্ষয়ক্ষতি প্রক্রিয়াকে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ডিমের কুসুমে প্রচুর পরিমাণে লুটেইন এবং জেক্সানথিন থাকে। ডিমে ভিটামিন এও বেশি থাকে, অন্ধত্বের ঝুঁকি কমায়।

৫. ডিমে ওমেগা-৩ থাকে। যা হৃদরোগের জন্য কমাতে সাহায্য করে। তবে চারণ করা মুরগীর ডিমে ওমেগা-৩ বেশি পাওয়া যায়।

রাতে ডিম খাওয়া কি স্বাস্থ্যকর?

ফার্স্টক্লাস প্রোটিন জাতীয় খাদ্যের মধ্যে ডিম একটি অন্যতম খাবার। এতে থাকা ওমেগা থ্রি মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারী।ডিম খাওয়ার জন্য সবাই সকালটাকেই বেছে নেন। আবার অনেকে ভাবেন রাতে ডিম খাওয়া কী স্বাস্থ্যকর?

স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, রাতে ডিম খেলে কোনো সমস্যা নেই। রাতে ডিম খাওয়ার বেশ উপকারিতাও রয়েছে।

মন শান্ত করে: ডিমে প্রচুর ট্রিপটোফেন থাকে, যা মানসিক চাপ কমাতে ভূমিকা রাখে। ট্রিপটোফেন মন শান্ত করে এবং শরীরে হরমোনের ব্যাঘাত কমায়। এ কারণে রাতে ডিম খেলে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

ভালো ঘুমের জন্য: ডিম মেলাটোনিনের বড় উৎস। ভালো ঘুমের জন্য বেশ সহায়ক। মেলাটোনিনের বড় ভূমিকা রয়েছে এতে। এটি স্নায়ু কোষের কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে এবং শরীরকে ঘুমাতে যাওয়ার সংকেত দেয়। মেলাটোনিন হলো এমন এক হরমোন যা শরীরের ঘড়ি সেট করে এবং ঘুম ভালো হতে বড় ভূমিকা রাখে।

শরীরে ভালো কোলেস্টেরল জমা হয়: ডিম হাড় এবং মস্তিষ্কের কোষগুলোর কার্যকারিতা উন্নত করে। রাতে ডিম খেলে তা শরীরে ভালো কোলেস্টেরল জমা হয় এবং সকালে সূর্যের সংস্পর্শে আসার সঙ্গে সঙ্গে শরীর তা থেকে ভিটামিন ডি তৈরি করতে শুরু করে।

পাকস্থলীর গতি বাড়ায়: রাতে ডিম খাওয়া ওজন কমাতে দুভাবে কাজ করে। প্রথমত, এটি পাকস্থলীর গতি বাড়ায় এবং দ্বিতীয়ত, এর প্রোটিন দীর্ঘক্ষণ শরীরকে পরিপূর্ণ রাখে। ফলে রাতে বেশি খাওয়ার প্রবণতা কমে। এ ছাড়াও ডিম পেশিকে শক্তিশালী করে, হরমোনের কার্যকারিতার ভারসাম্য বজায় রাখে এবং শরীরের ওজন কমাতেও সাহায্য করে।

বিবিসির প্রতিবেদন থেকে আরও জানা যায়, এখন বেশির ভাগ ডাক্তারই স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় ডিম রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন। তারা বলছেন, বেশির ভাগ পুষ্টিকর উপাদান প্রাকৃতিকভাবে যেসব খাবারে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় তার মধ্যে অন্যতম হলো ডিম।

যেমন- ডিমে আছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, ভিটামিন এ, ডি, বি এবং বি-টুয়েলভ। এ ছাড়াও ডিমে আছে লুটেইন ও জিয়াস্যানথিন নামে দুটি প্রয়োজনীয় উপাদান, যা বৃদ্ধ বয়সে চোখের ক্ষতি ঠেকাতে সাহায্য করে।

ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশন নামে একটি সংস্থা বলেছে, কোলেস্টেরল বিষয়ে নতুন যেসব তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে তার আলোকে সপ্তাহে তিনটির বেশি ডিম না খাওয়ার যে পরামর্শ তারা ২০০৭ সালে দিয়েছিল তা তারা তুলে নিচ্ছে।

ব্রিটেনের চিকিৎসকরা বলছেন, ‘ডিমে যদিও কিছু কোলেস্টেরল আছে, কিন্তু আমরা অন্যান্য ক্ষতিকর চর্বিজাতীয় যেসব পদার্থ এর সঙ্গে খাই (যেগুলো স্যাচুরেটেড ফ্যাট নামে পরিচিত) সেগুলো রক্তে কোলেস্টেরলের যতটা ক্ষতি করে, ডিমের কোলেস্টেরল সে ক্ষতি করে না’।

এককথায়, কোলেস্টেরলের সমস্যার কথা যদি ভাবেন, ডিম সেখানে কোনো ক্ষতির কারণ নয়। যে ক্ষতিকর চর্বি বা স্যাচুরেটেড ফ্যাট দিয়ে ডিম রান্না করছেন সেটা সমস্যা কারণ হতে পারে। কাজেই কীভাবে ডিম রাঁধবেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ।

ডিম রান্নার ব্যাপারে সবচেয়ে সহজ, পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত হলো ডিম সিদ্ধ করা বা পানিতে ডিম পোচ করা। বেশিরভাগ পুষ্টিবিদ ডিম ভাজা করে না খাওয়ার পরামর্শ দেন। কারণ ডিম যে তেলে বা মাখনজাতীয় চর্বিতে ভাজা হয়, তার মধ্যেকার স্যাচুরেটেড ফ্যাট কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।

Chat On WhatsApp

Please Contact with us for more details.
Our Services

Phone : +8801566058831
WhatsApp :�wa.me/8801933307999
Skype : azadarch
Our Website : www.azadservice.com
Telegram for more information : https://t.me/Azadservice
Email US : azadarc@gmail.com
Youtube :� https://www.youtube.com/@DropshippingService?sub_confirmation=1
Virtual Assistant : www.azadservice.com/category/virtual-assistant/
Facebook Groups : https://www.facebook.com/groups/854505676275341/
Facebook Page : https://www.facebook.com/independentservice.today
Linkdin :� https://www.linkedin.com/in/azadservice/
Instagram : https://www.instagram.com/azadservicebd/

Pinterest : https://www.pinterest.com/azadservice/

Twitter.: https://twitter.com/azadservicebd

Tiktok : https://www.tiktok.com/@azadservices

Post a Comment

0 Comments